Friday, July 31, 2015
অবশেষে
ভীতিজন্ম কশেরুক বিকর্ষণে
মুক্তি খুঁজে যায়।
হাতের আঙুলে অবিকল স্পর্শ, শীতল শ্লেষ
পাচন থেকে পচন, নিশ্চিন্তে কাটানোর ভান
উদাসীনতা... যাপনের মানে বোঝো না।
শেষ রাতে নিভে গেছে, মিলনভূক শ্বাপদের হয়রানি।
দাঁতের ফাঁকে উঁকি দেওয়া ক্লান্ত
জিভ,
তার ঘুমন্ত মুখখানি দেখি... আদরগন্ধ ফিকে হয়ে গেছে।
নদীতটে গিয়ে দেখি, পলি বুকে পিপাসারা জেগে
আর পারবে না চিনে নিতে, মনগুলো স্মৃতিবদ্ধ নেই।
অথচ, হ্যারিকেনের আলো চিনে গ্রামীন কুলবধু
ছুঁয়েছিল ভিজে চৌকাঠ।
কে বা দেখে সান্ধ্যলগ্নে... লাল দাগ,
পরিচিত পায়ে।
ইকারোস
ঝাঁপিয়ে পড়ে বোঝা যায় -
শূন্যে বাতাস বুক ছুঁয়ে
ছুঁয়ে কাটে
প্রহেলিকা
ঊষা, কিংবা গোধূলি
আলো থেকেই যায় দিগন্তের
একদিকে
সারাৎসার
গলে গলে মোম, জ্বলে শেষ
বিনষ্ট ডানাজন্ম,
আকাশ দেখে আঙুল ওঠে,
হাসি ফোটে
সোহাগ ভরে
শূন্যের চিবুক ছুঁতে চায়
কিনার থেকে খানিকটা দূর
তল থেকে উঁচুতে অনেক
ঝাঁপিয়ে পড়ে বোঝা যায় -
মিথবাতা রিতায়তে
খোলাম কুচি
খোলাম কুচি
চাকায় পিষে ছিটকে এসে
কোথাও
সশব্দে আঘাৎ হেনে শেষ
কানাভাঙা গবলেটে
ঘুম ভাঙা ওয়াইন
আকাশ খোঁজা, মেঘ হওয়া...
দেখতে দেখতে
প্রতিবারই ভাবি -
ভাগ্যিস... চোখে লাগে নি!
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
0 comments:
Post a Comment